রাত যত গভীর হয় ডাকাত আতঙ্ক বারেছে সারাদেশে ।দেশের মানুষের জান মাল ও অর্থ সম্পদের উপর তাই এলাকাভিত্তিক রাতভর লাঠি বাঁশি নিয়ে,
পাহারাও দিচ্ছে পটুয়াখালী ছাত্রদল নেতাকর্মীরা ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং তাদেরকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বাড়িতে গিয়ে খোঁজ খবর ও পরিদর্শন করছেন মোঃ বজলুর রহমান মোল্লা,মোঃ মনির মোল্লা ,মোঃ নজরুল মোল্লা, মোঃ জুলাস মোল্লা ,মোঃ ঈসা মোল্লা ,মোঃ শাহেদ মৃধা ও অন্যান্য জনসাধারণ । পটুয়াখালী জেলায় বেশ কয়েকটি স্থানে বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) রাতেও ডাকাতিকালে অস্ত্রসহ কয়েকজনকে স্থানীয়রা দেখতে পেয়ে এই উদ্যোগ নিয়েছেন ও ডাকাত আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লে করা হয় মাইকিংও। থানাগুলোতে পুলিশ না থাকায় ডাকাতির খবর পেলে এলাকাবাসী ফোন করছে সেনাবাহিনী ও বিজিবিকে জানানো হচ্ছে ।
বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টা থেকে পটুয়াখালী জেলা ,পুরান বাজার ,লোয়ালিয়া, নাজিরপুর, কুড়ি পাইকা ,শৌলা বিভিন্ন এলাকায় ডাকাত আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এসব এলাকায় মসজিদে মাইকিং হয়েছে, সবাইকে সতর্ক করা হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ডাকাত দল এলাকায় প্রবেশ করে শুনে সবাই একসাথে জড় হন এলাকায় ডাকাতির ঘটনা ঘটে বিভিন্ন স্থান বিষয়টি সকলকে জানান মোঃ বজলুর রহমান মোল্লা, মোঃ মনির মোল্লা,মোঃ নজরুল মোল্লা,মোঃ জুলাস মোল্লা ,মোঃ ইছা মোল্লা, মোঃ রনি মোল্লা, মোঃ শাহেদ মৃধা। এসময় মসজিদে মাইকিং ও সচেতন মুলক কথা বলা হয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী না থাকায় রাতে ডাকাতির ঘটনায় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন এলকাবাসী। ডাকাতির ঘটনায় সেনাবাহিনী ও বিজিবির দেওয়া জরুরি নম্বরে ফোন করেন অনেকেই।
এদিকে সকল মন্দিরের সামনে রাতভর পাহারা ও পরিদর্শন জনবল দিয়ে নেতৃত্ব দিচ্ছেন পটুয়াখালী ছাত্রদল নেতা মোঃ জুলাস মোল্লা । এলাকায় পুরাতন মন্দিরে লাঠি ও বাঁশি নিয়ে নির্ঘুম রাত কাটিয়ে নিরাপত্তা দিয়েছেন পটুয়াখালী ছাত্রদল নেতাকর্মী ও ছাত্র জনতা।
https://slotbet.online/